ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করার নিয়ম | How to earn money with invest?

ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করার নিয়ম : বর্তমান সময়ে আপনি অনলাইনে বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। তবে সেই কাজ গুলো তে ইনভেস্ট করার দরকার হয়না।

ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করার নিয়ম | How to earn money with invest?
ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম

কিন্তুু অনলাইনের মধ্যে এমন অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে। যে গুলো তে আপনি ইনভেস্ট করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

তবে যদি আপনি ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে আপনাকে বেশ কিছু বিষয়ের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে।

কেননা, আপনি যদি সেগুলো কে গুরুত্ব না দেন। তবে আপনার ইনভেস্ট করা পুরো টাকা আত্মসাৎ হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।

তো আজকে আমি আপনাকে সেই ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করার নিয়ম (How to earn money with invest) গুলো সম্পর্কে ধাপে ধাপে জানিয়ে দিবো।

সেগুলো জানতে হলে, আপনাকে নিচের আলোচনায় চোখ রাখতে হবে। 

ইনভেস্ট করা মানে কি?

যদি আপনি অনলাইনে ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে সবার আগে আপনাকে জানতে হবে যে, ইনভেস্ট করা মানে কি।

কেননা, যখন আপনি এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পারবেন। তখন আপনার পরবর্তী আলোচনা গুলো বুঝতে সুবিধা হবে।

তো সহজ কথায় বলতে গেলে, অনলাইন এর মধ্যে এমন অনেক ধরনের অ্যাপস বা ওয়েবসাইট আছে। যেখানে আপনাকে প্রথমে নির্দিষ্ট পরিমান টাকা জমা বা জামানত হিসেবে রাখতে হবে।

তারপর নির্দিষ্ট কিছু সময় (দিন/মাস/বছর) পর আপনার জমাকৃত অর্থ থেকে প্রফিট আসবে। আর সেই প্রফিট হলো আপনার ইনকাম।

আপনি আরোও জানতে পারবেন…

যেমন ধরুন, আমার একটি অ্যাপস রয়েছে। সেখানে আমি আপনাকে ৫ হাজার টাকা দিয়ে জয়েন হতে বললাম। এরপর ৫ মাস পর আমি আপনাকে ২০ হাজার টাকা প্রদান করলাম।

তো এই অতিরিক্ত ১৫ হাজার টাকা হলো আপনার ইনভেস্ট এর উপর ভিত্তি করে ইনকাম। মূলত এই পদ্ধতি তে অনলাইনের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম গুলো কাজ করে থাকে। 

ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করা যায় কি?

Is it possible to earn money by investing ? হ্যাঁ, অবশ্যই যায়। কেননা, সময় যতো অতিবাহিত হচ্ছে ঠিক ততো বেশি ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করার চাহিদা বাড়ছে।

আর এই চাহিদা কে কাজে লাগিয়ে অনলাইন এমন অনেক প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে। যারা আপনার ইনভেস্ট এর বিনিময়ে মুনাফা প্রদান করতে প্রস্তুত।

কেননা, আমি আপনাকে এমন অনেক মানুষের উদাহরন দিতে পারবো। যারা দীর্ঘ দিন অনলাইনের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ইনভেষ্টমেন্ট করে টাকা আয় করছে।

তবে আপনিও যদি তাদের মতো ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে আপনাকে এই কাজে যতেষ্ট দক্ষ হতে হবে।

কারন, টাকা ইনকাম করার কোনো পথ সহজ নয়। এটা তো আপনি, আমি, আমরা সবাই বেশ ভালো করেই জানি। 

কিভাবে ইনভেস্ট করে আয় করা যায়?

তো এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, কিভাবে ইনভেস্ট করে আয় করা যায় (What is the process of earning money through investment)

আর আপনার মনেও যদি এমন প্রশ্ন জেগে থাকে। তাহলে আমি আপনাকে বলবো যে, এমন অনেক উপায় আছে। যে উপায় গুলোর মাধ্যমে ইনভেস্ট করে টাকা আয় করা যায়।

আর বর্তমান সময়ে একজন মানুষ যে সকল উপায়ে ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করতে পারবে। সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো। যেমন,

  1. সামান্য কিছু কাজ করার মাধ্যমে,
  2. ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে,

উপরের তালিকা তে আপনি যে সকল উপায় দেখতে পাচ্ছেন। মূলত সেই উপায় গুলোর মাধ্যমে আপনি ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

তো এখন হয়তবা আপনি ভাবছেন যে, এগুলো আবার কেমন পদ্ধতি? আর কিভাবে এগুলোর মাধ্যমে টাকা আয় করবো? যদি এমন প্রশ্ন জেগে থাকে, তাহলে শুনুন….

কিভাবে সামান্য কাজ করে টাকা ইনকাম করবো? 

আপনি বর্তমান সময়ে অনলাইনে এমন অনেক ওয়েবসাইট বা অ্যাপস খুজে পাবেন। যেখানে সবার শুরুতে আপনাকে মেম্বারশীপ নিতে হবে।

অর্থ্যাৎ, আপনি যখন তাদের প্ল্যাটফর্মের সাথে যুক্ত হবেন। তখন আপনাকে তাদের নির্ধারিত পরিমান অর্থ জমা দিতে হবে। মূলত এটাকে অনেকেই পেইড সাবস্ক্রিপশন বলে থাকে।

আর যখন আপনি তাদের একজন মেম্বার হবেন। তারপর তারা আপনাকে অনেক ছোটো ছোটো কাজ করতে বলবে। যেমন,

  1. আপনাকে প্রতিদিন ৫-১০ টা বিজ্ঞাপন দেখতে হবে। 
  2. আপনাকে প্রতিদিন লগ ইন করতে হবে। 
  3. সারাদিনে ৩-৪ টা ভিডিও দেখতে হবে। 
  4. তাদের অ্যাপস বা ওয়েবসাইট থেকে স্পিনিং করতে হবে।

তো আপনাকে এই ধরনের ছোটো ছোটো কাজ দেওয়া হবে। আর যখন আপনি তাদের দেওয়া নিয়ম মতো কাজ করবেন। তখন মাস শেষে আপনাকে ইনভেস্ট এর উপর ভিত্তি করে।

নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ প্রদান করা হবে। 

কিভাবে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে টাকা ইনকাম করবেন?

আপনি অনলাইন এর মধ্যে এমন অনেক ধরনের প্ল্যাটফর্ম দেখতে পারবেন। যেখানে আপনাকে শুধু জামানত দিয়ে পেইড মেম্বারশিপ নিতে হবে।

তারপর আপনাকে আরো কোনো কিছু করতে হবেনা। কেননা, মেম্বারশিপ নেওয়ার পর আপনাকে নির্দিষ্ট সময় দেওয়া হবে।

তারপর আপনি উক্ত সময়ে আপনার ইনভেস্ট এর টাকার উপর ভিত্তি করে। কমিশন সহো আরো বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

মূলত একেই বলা হয়, ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম। আশা করি, উক্ত বিষয়ে পরিস্কার ধারনা পেয়ে গেছেন। 

ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম কি হালাল নাকি হারাম?

যদি আপনি হালাল ও হারামের প্রসঙ্গ নিয়ে আসেন। তাহলে আমি আপনাকে এক কথায় বলবো যে, এটি সম্পূর্ণ ভাবে হারাম একটি পদ্ধতি।

কেননা, এখানে আপনি টাকা জামানত দিয়ে সেই টাকার চেয়ে আরো বেশি মুনাফা লাভ করতে পারবেন।

যার কারণে এটিকে সম্পূর্ণ ভাবে হারাম হিসেবে ধরা হবে।

যেমন ধরুন, আপনি কোনো একটি প্ল্যাটফর্মে মোট ৫০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করলেন। এখন কিছুদিন পর আপনার সেই টাকার বিনিময়ে ১ লাখ টাকা পেলেন।

আর এখানে আপনার আসল টাকা ৫০ হাজার হলেও, আপনি মুনাফা পেলেন আরো ৫০ হাজার টাকা।

আর সে কারণে উক্ত কাজ গুলো কে এক ধরনের জুয়ার সাথেও তুলনা করা যায়। তাই আমার দৃষ্টিকোন থেকে ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি টি সম্পূর্ণ ভাবে হারাম একটি কাজ। 

ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করার সুবিধা ও অসুবিধা

যেহুতু আপনি ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করতে চাচ্ছেন। সেহুতু আপনাকে অবশ্যই এর সুবিধা ও অসুবিধা গুলো সম্পর্কে জানতে হবে।

কেননা, যদি আপনি সেই বিষয় গুলো সম্পর্কে না জনেন। তাহলে কিন্তুু পরবর্তী সময়ে আপনাকে বড় ধরনের বিপদের মধ্যে পড়তে হবে।

তাই চলুন এবার তাহলে এর সুবিধা ও অসুবিধা গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। 

ইনভেস্ট করে টাকা আয় করার সুবিধা কি? 

যখন আপনি অনলাইনের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম থেকে ইনভেস্ট করার মাধ্যমে টাকা আয় করতে চাইবেন। তখন আপনি বিভিন্ন দিক থেকে সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। যেমন, 

০১ – আয় বৃদ্ধি হওয়া

দেখুন, এটা আমরা সবাই জানি যে, ইনভেস্ট করে যখন আপনার আয় শুরু হবে। তখন আপনার আয় এর পরিমান বৃদ্ধি পাবে।

কেননা, আপনি যেখানে ইনভেস্ট করবেন। তখন আপনার ইনভেস্ট করা টাকার চাইতে অনেক বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।

যার ফলে আপনি এখান থেকে একটা বাড়তি টাকা আয় করার সুবিধা পাবেন। আর এই কারণেই অধিকাংশ মানুষের ইনভেস্ট করার প্রতি আগ্রহ বেড়ে গেছে। 

০২ – নিজের অর্থ সঞ্চিত থাকা 

আপনি যখন কোনো প্ল্যাটফর্ম এর মধ্যে আপনার অর্থ জামানত হিসেবে রাখবেন। তখন কিন্তুু আপনার সেই টাকা সঞ্চয় হিসেবে জমা থাকবে।

কেননা, সেই টাকা আর খরচ হওয়ার কোনো সম্ভাবনা থাকবে না। আর আপনার সেই সঞ্চয় থাকা টাকা আপনি নির্দিষ্ট সময়ে মুনাফা সহো উত্তলন করতে পারবেন।

আপনি আরোও পড়তে পারেন…

মূলত এটি হলো, ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করার আরো একটি বাড়তি সুবিধা। আর এই সুবিধা আপনি তখনি পাবেন।

যখন আপনিও অন্যান্য মানুষের মতো ইনভেষ্ট করা শুরু করবেন। 

০৩ – ভবিষ্যতের অর্থ জমা রাখা

যেহুতু আপনি ইনভেস্ট করার মাধ্যমে আপনার অর্থ সঞ্চয় করে রাখবেন। সেহুতু এই টাকা আপনার ভবিষ্যত এর জন্য কাজে দিবে।

যেমন ধরুন, আপনি কোনো একটি প্ল্যাটফর্ম এর মধ্যে আপনার অর্থ জমা করে রাখলেন। আর সেই প্ল্যাটফর্ম থেকে আপনাকে পরবর্তী ০৬ মাস বা ০১ বছর পর সেই টাকা ফেরত দেওয়ার আশ্বাস দিলো।

তখন কিন্তুু আপনি সেই টাকা ভবিষ্যত এর কোনো কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। আর এই মোটা অংকের টাকা অন্য কোনো কাজে লাগাতে পারবেন।

ইনভেস্ট করে টাকা আয় করার অসুবিধা কি?

মুদ্রার যেমন এপিঠ ওপিঠ থাকে। ঠিক তেমনি ভাবে ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করার যেমন সুবিধা আছে। ঠিক তেমনি ভাবে আপনি বিভিন্ন দিক থেকে অসুবিধা লক্ষ্য করতে পারবেন।

আর সে কারণে আপনার এই অসুবিধা গুলো সম্পর্কে সঠিক ধারনা রাখতে হবে। তো সেই অসুবিধা গুলো নিচের আলোচনায় উল্লেখ করা হলো। যেমন, 

০১ – প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে 

সত্যি বলতে অনলাইনের এমন অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে। যারা এক সময় সারা বাংলাদেশের মানুষের কাছে হৈচৈ ফেলে দিয়ে ইনভেষ্ট করিয়ে নিতো।

তারপর মানুষ যে পরিমান টাকা ইনভেস্ট করতো। তার থেকে কয়েক গুন বেশি টাকা প্রদান করতো।

কিন্তু সমস্যা হলো, মানুষের মধ্যে যখন লোভ সৃষ্টি হয়। তখন তারা আগের তুলনায় আরো বেশি টাকা ইনভেস্ট করে ফেলে। আর তখনি যতো সমস্যার শুরু হয়।

কেননা, সবকিছু স্বাভাবিক চলতে চলতে একটা সময় যাদের কাছে আপনি ইনভেস্ট করবেন। তারা তাদের সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়ে উধাও হয়ে যাবে।

ঠিক সেই সময়ে আপনার হুশ ফিরবে কিন্তুু তখন আর আপসোস করা ছাড়া কিছুই করতে পারবেন না। মূলত ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করার এটাই হলো মূল সমস্যা। 

০২ – অর্থ প্রদানে জটিলতা 

একটা বিষয় চিন্তা করে দেখুন, আপনি কোনো একটি প্ল্যাটফর্মে আপনার নগদ অর্থ ইনভেস্ট করলেন। এখন তারা কি আপনার টাকা বসিয়ে রাখবে? 

-না, বরং তারা আপনার ইনভেস্ট করা টাকা অন্য কোনো প্রজেক্টে ব্যয় করবে।

কিন্তুু কোনো কারনে যদি তাদের সেই প্রজেক্ট পুরোপুরি ভাবে লস হয়ে যায়। তাহলে তারা আপনার টাকা ফেরত দিতে হিমশিম খাবে।

আর যখন আপনার টাকা ফেরত পাওয়ার সময় আসবে। তখন তারা আপনাকে টাকা না দিলেও, একের পর এক ডেট দিতে থাকবে।

আর আপনিও তাদের দেওয়া ডেটে টাকা আনতে যাবেন। কিন্তুু তাদের কাছ থেকে আর টাকা পাবেন না। যার কারণে আপনাকে হয়রানির শিকার হতে হবে।

০৩ – অনিশ্চিত ভবিষ্যত 

মনে করুন, আপনি অনেক স্বপ্ন নিয়ে কোনো প্ল্যাটফর্মে ০১ লাখ টাকা ইনভেস্ট করলেন। আর তারা আপনাকে আশ্বস্ত করলো যে, পরবর্তী ০৬ মাস পর আপনাকে ১.৫ লাখ টাকা দেওয়া হবে।

এখন আপনি তো সেই টাকা পাওয়ার আশায় থাকবেন। সেইসাথে ভবিষ্যতে কিছু করার প্ল্যান করবেন, তাইনা?

কিন্তুু আপনাকে যদি নির্ধারিত সময়ে কোনো ধরনের টাকা দেওয়া না হয়। তখন আপনি কি করবে?

নিশ্চই আপনার ভবিষ্যতে দেখা সব স্বপ্ন নিমিষেই চুরমার হয়ে যাবে। আর এটাও কিন্তুু ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে বড় একটা অসুবিধা। 

কোথায় টাকা ইনভেস্ট করা যায়?

তো এবার আসা যাক, মূল বিষয়ে। সেটি হলো, এতক্ষন আমরা ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয় জানলাম।

কিন্তুু কোথায় টাকা ইনভেস্ট করতে হবে, সে বিষয়ে কোনো কিছু বলা হয়নি।

তবে আমি সবার শুরুতে আপনাকে একটা কথা বলেছি। সেটি হলো, আপনি অনলাইনে এমন অনেক ধরনের ওয়েবসাইট বা অ্যাপস খুজে পাবেন। যেগুলো ইনভেস্ট করা যায়।

আর আমার পক্ষ থেকে এই ধরনের সাইট গুলোকে সাজেষ্ট করা ঠিক হবেনা। কেননা, উক্ত সাইট গুলো যদি কোনো প্রকার বিশ্বাসঘাতকতা করে।

তাহলে আপনি নিজেই বিপদে পড়বেন। 

কিন্তুু আর্টিকেল লেখার কারণে আমি আপনাকে বেশ কিছু প্ল্যাটফর্ম এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো।

যে গুলো তে আপনি ইনভেস্ট করার মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। আর সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো। যেমন, 

অনলাইনে ইনভেস্ট করার ওয়েবসাইট

সবার শুরুতে আমি আপনাকে এমন কিছু ওয়েবসাইট এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো। যে ওয়েবসাইট গুলো তে আপনার মতো অনেকেই ইনভেষ্ট করছে।

আর সেই ওয়েবসাইট গুলোর তালিকা নিচে দেওয়া হলো। যেমন,

  1. Charles Schwab
  2. Fidelity Investments
  3. Betterment
  4. E*TRADE
  5. TD Ameritrade
  6. Vanguard
  7. SoFi
  8. Acorns
  9. Robinhood
  10. Webull
  11. Interactive Brokers
  12. Fidelity Investments
  13. Fundrise
  14. Investopedia.com
  15. Investing.com

উপরের তালিকা তে আপনি যে ওয়েবসাইট এর নাম দেখতে পাচ্ছেন। সেই ওয়েবসাইট গুলো তে আপনি বিভিন্ন ধরনের ট্রেডিং রিলেটেড কাজ করে টাকা আয় করতে পারবেন। 

অনলাইনে ইনভেস্ট করার অ্যাপস

ওয়েবসাইট এর পাশাপাশি আপনি অনলাইনে এমন অনেক ধরনের অ্যাপস দেখতে পারবেন। যেগুলো তে আপনি কোনো প্রকার ঝামেলা ছাড়াই ইনভেস্ট করে টাকা আয় করতে পারবেন।

আর সেই ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করার অ্যাপস গুলোর তালিকা নিচে প্রদান করা হলো। যেমন,

  1. Betterment – Best app for automated investing
  2. Invstr – Best app for education
  3. Acorns – Best app for saving
  4. Wealthbase – Best app for trading games and contests
  5. Wealthfront – Best app for portfolio management
  6. Fidelity Investments – Best app for managing money all-in-one
  7. Robinhood – Best app for active trading
  8. Charles Schwab – Best app for beginners
  9. Ellevest – Best app for socially responsible investing
  10. Public – Best app for learning about companies
  11. Fundrise – Best app for direct investment in real estate

উপরের তালিকা তে আপনি বেশ কিছু অ্যাপস এর নাম দেখতে পাচ্ছেন। মূলত বর্তমান সময়ে এই অ্যাপস গুলো তে ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করা যায়। 

অনলাইন ইনভেস্টিং সাইট গুলো কতটা বিশ্বাসযোগ্য?

যদি আপনি আমাকে এই প্রশ্নটি করেন যে, অনলাইন ইনভেস্টিং সাইটগুলো কতটা বিশ্বাসযোগ্য? – তাহলে আমি বলবো যে, এগুলোর কোনো ধরনের বিশ্বাস নেই।

কেননা, যখন কোনো একটি ইনভেস্ট করার সাইট বা অ্যাপস তৈরি করা হয়। তখন তাদের নির্দিষ্ট একটা টার্গেট থাকে।

আপনার জন্য আরোও লেখা আছে…

আর যখন তাদের টার্গেট পূরন হয়। তখন তারা তাদের সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। মাঝখান থেকে আপনার বা আমার মতো সাধারন মানুষদের টাকা আত্মসাৎ করে নিঃস্ব করে দেয়।

তাই আপনি এই ধরনের সাইটে ইনভেস্ট করার আগে হাজার বার ভাববেন। এরপর নিজের সিন্ধান্ত নিজে নিবেন। 

আপনার জন্য কিছু সতর্কতা | জেনে রাখুন

উপরের আলোচনা তে আমি আপনাকে বেশ কিছু ইনভেস্ট করার ওয়েবসাইট এর নাম বলেছি।

এর পাশাপাশি আমি আপনাকে মোবাইলে ব্যবহার করার জন্য অনেক ইনভেস্ট করার অ্যাপস এর নাম শেয়ার করেছি।

তো আমি এই ইনভেস্ট করা অ্যাপস ও ওয়েবসাইট গুলোর সাথে কোনো ভাবেই জড়িত নই। বরং আর্টিকেল লেখার জন্য আমি অনলাইন থেকে এই তথ্য গুলো সংগ্রহ করেছি।

তাই যখন আপনি ইনভেস্ট করবেন। তখন আপনি নিজ দায়িত্বে, সুস্থ জ্ঞানে ইনভেস্ট করার চেষ্টা করবেন। 

আপনার জন্য আমাদের শেষকথা 

প্রিয় পাঠক, আমাদের ওয়েবসাইট এর মধ্যে নিয়মিত অনলাইন ইনকাম রিলেটেড আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়। যেগুলো ফলো করার মাধ্যমে আপনি অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

তো যদি আমাদের সাইটে পাবলিশ করা আর্টিকেল সম্পর্কে আপনার কোনো মতামত বা অভিযোগ থাকে। তাহলে নিচে কমেন্ট করবেন।

আর ধন্যবাদ, আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমার লেখাটি পড়ার জন্য। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top