পাঠাও কি | কিভাবে পাঠাও ব্যবহার করব (How To Use Pathao)

কিভাবে পাঠাও ব্যবহার করব : বর্তমান সময়ে পাঠাও হলো এমন একটি মোবাইল ভিত্তিক অ্যাপ। যা বাংলাদেশে একটি জনপ্রিয় পরিবহন সেবা হিসেবে কাজ করে আসছে।

পাঠাও কি | কিভাবে পাঠাও ব্যবহার করব (How To Use Pathao)
কিভাবে পাঠাও ব্যবহার করব

যে অ্যাপটির মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাদের কাছ থেকে নিকটবর্তী চালকদের সাথে সংযোগ স্থাপন করে। তারপর চালকরা তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে সাহায্য করে।

আর চলমান সময়ে পাঠাও একটি দ্রুত, সহজ এবং সাশ্রয়ী মূল্যের পরিবহন বিকল্প হিসেবে কাজ করছে। যা বাংলাদেশের সকল স্তরের জনগণের জন্য একটি মূল্যবান সম্পদ।

আর আজকের আলোচনায় আমরা এই রাইড শেয়ারিং অ্যাপস পাঠাও সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। তাই আর দেরী না করে চলুন সরাসরি মূল আলোচনাতে ফিরে যাওয়া যাক। 

পাঠাও কি | What is Pathao in Bangla?

সবার শুরুতে আমাদের জানতে হবে যে, পাঠাও কি  (Pathao কি) বা পাঠাও কাকে বলে। তো সহজ কথায় বলতে গেলে পাঠাও হলো একটি পরিবহন ও রাইডশেয়ারিং সেবাদানকারী একটি কোম্পানি। যার সদর দপ্তর ঢাকার বনানীতে অবস্থিত।

এই রাইড শেয়ারিং কোম্পানিটি আমাদের বাংলাদেশের প্রধান ৩ টি শহরে সেবা দান করছে।

সেগুলো হলো, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটে তাদের রাইড শেয়ারিং সেবা চলমান রেখেছে। এছাড়াও এই কোম্পানিটি  ঢাকা এবং চট্টগ্রামের কিছু উপশহরেও তাদের সেবা দেওয়া শুরু করেছে।

তবে এই কোম্পানিটি শুধুমাত্র রাইড শেয়ারিং করেনা। বরং পাঠাও রাইড শেয়ারিং সেবার পাশাপাশি ই-বাণিজ্য, কুরিয়ার ও খাদ্য সরবরাহ সেবাও দিয়ে যাচ্ছে।

আর বলে রাখা ভালো যে, পাঠাও বর্তমানে বাংলাদেশের বাইরে নেপালেও তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

পাঠাও কি কি সার্ভিস প্রদান করে?

উপরের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারলাম পাঠাও কি। তো জনপ্রিয় এই পরিবহন ও রাইড শেয়ারিং কোম্পানিটি বিভিন্ন ধরনের পরিষেবার কার্যক্রম চালু করেছে।

মূলত সে কারণে আমরা অনেকে জানতে চাই যে, পাঠাও কি কি সার্ভিস প্রদান করে? – আর চলমান সময়ে পাঠাও যেসব পরিষেবা নিয়ে কাজ করছে, সেই পরিষেবা গুলো নিচে উল্লেখ করা হলো। যেমন, 

পাঠাও বাইক, সাইকেল, মোটরসাইকেল এবং স্কুটার চালিত রাইড

আমরা সবাই জানি যে, “পাঠাও বাইক” হলো পাঠাও-এর সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি সেবার নাম। কেননা এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা সাশ্রয়ী মূল্যে তাদের গন্তব্য স্থানে দ্রুত পৌঁছাতে পারে।

আর বর্তমান সময়ে বেশ কিছু বৈশিষ্ট্যর কারণে এই সেবাটি ব্যাপক পরিমান জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। যেমন,

  1. পাঠাও ব্যবহারকারীরা খুব সহজে তাদের রাইড এর অবস্থান শনাক্ত করতে পারে। 
  2. কোনো কারণে যদি একজন পাঠাও ব্যবহারকারী সমস্যার সম্মুখীন হয়। তাহলে সে খুব দ্রুত পাঠাও এর পরিষেবার সাথে যোগাযোগ করতে পারবে। 
  3. বলে রাখা ভালো যে, পাঠাও রাইডের সাথে জড়িত থাকা চালকরা যথেষ্ট প্রশিক্ষিত ও পেশাদার। তাই তাদের রাইড শেয়ারিংয়ে আপনার সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।

উপরের তালিকায় আপনি যেসব বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করতে পারছেন। মূলত এই বৈশিষ্ট্য গুলোর জন্য পাঠাও বাইক সেবা ক্রমাগত ভাবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। 

পাঠাও কার : গাড়ি চালিত রাইড

গ্রাহকদের বাইকের মাধ্যমে রাইড করার পাশাপাশি কারের মাধ্যমেও মানুষদের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে রাইড করানো হয়।

যা মাধ্যমে একজন ব্যক্তি কোনো প্রকার ঝামেলা ছাড়াই খুব দ্রুত তাদের গন্তব্য স্থানে যেতে পারে। আর পাঠাও কার এর মধ্যেও বেশ কিছু বৈশিষ্ট্যর কারণে এই পরিষেবাটি জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেছে। যেমন, 

  1. পাঠাও কার পরিষেবার কাজে যেসব গাড়ি/কার ব্যবহার করা হয়। সেগুলো তুলনামূলক ভাবে নতুন ও আধুনিক হয়। 
  2. গাড়ি আধুনিক হওয়ার কারণে ব্যবহারকারীদের কোনো সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকেনা। 
  3. যারা পাঠাও এর মধ্যে কর্মরত থাকে, তারা দক্ষ চালক। 
  4. আপনি পাঠাও কার এর মাধ্যমে নির্ধারিত সময়ে আপনার গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন।

আর উপরে উল্লেখিত এই বৈশিষ্ট্য গুলোর কারণে পাঠাও কার পরিষেবা ব্যাপক পরিমান বৃদ্ধি পেয়েছে। আর তারা যদি তাদের এই বৈশিষ্ট্যকে ধরে রাখতে পারে।

তাহলে ভবিষ্যতে এই পাঠাও কার রাইড এর চাহিদা আরো বেশি বৃদ্ধি পাবে। 

পাঠাও পার্সেল : পার্সেল ডেলিভারি

আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন। যার আসলে মনে করেন যে, পাঠাও শুধুমাত্র রাইড শেয়ারিং করে।

কিন্তুু আপনি জানলে অবাক হয়ে যাবেন কারণ, পাঠাও তাদের পরিষেবার মধ্যে পার্সেল পাঠিয়ে দেওয়ার পরিষেবা কে যুক্ত করেছে।

যার মাধ্যমে আপনি আপনার পার্সেলকে খুব দ্রুত হাতে নিতে পারবেন। অথবা আপনি যদি কোনো পার্সেল আপনার দেওয়া ঠিকানায় পৌঁছে দিতে চান।

তাহলে পাঠাও পরিষেবা আপনার পার্সেল কে খুব দ্রুত সেই স্থানে পৌঁছে দিতে সহায়তা করবে।  

পাঠাও ফুড : খাদ্য ডেলিভারি

গ্রাহকদের রাইড শেয়ারিং করার পাশাপাশি খাবার ডেলিভারি দেওয়ার কাজও করে। যদিওবা আমাদের অনেকের কাছে এই বিষয়টি অজানা।

তবে বর্তমান সময়ে আপনি পাঠাও এর মাধ্যমে খাবার ডেলিভারিও নিতে পারবেন। আর এই পাঠাও ফুড ডেলিভারির বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য আছে। যেমন,

  1. আপনি আপনার পছন্দের খাবার গুলো মানসম্মত রেস্তোরা থেকে অর্ডার করতে পারবেন। 
  2. আপনার অর্ডার করা খাবার গুলো ৩০ মিনিটের মধ্যে ডেলিভারি নিতে পারবেন।

যেহুতু এই পরিষেবার মাধ্যমে আমরা আমাদের খাবার ঘরে বসে ডেলিভারি নিতে পারছি। যার কারণে আমাদের মতো মানুষের কাছে পাঠাও ফুড বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করতে পেরেছে।

তো বর্তমান সময়ে পাঠাও এর যেসব সার্ভিস প্রদান করছে। সেই সার্ভিস গুলো নিয়ে উপরে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আর আপনি যদি সেই সার্ভিস গুলো ভোগ করতে চান।

তাহলে আপনাকে পাঠাও পরিষেবার সাথে যুক্ত থাকতে হবে। 

কিভাবে পাঠাও ব্যবহার করব?

এতক্ষনের আলোচনা থেকে আমরা পাঠাও সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয় জানলাম। তো এবার আমাদের জানতে হবে যে, কিভাবে আমরা পাঠাও ব্যবহার করবো।

কেননা, আপনি যদি পাঠাও এর উপরোক্ত সার্ভিস গুলো ব্যবহার করতে চান। তাহলে আপনাকে তাদের অ্যাপস কিংবা ওয়েবসাইটে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে।

আর এই রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য আপনাকে কি কি করতে হবে। এবার আমি আপনাকে ধাপে ধাপে সেই নিয়ম গুলো বলার চেষ্টা করবো।

যে নিয়ম গুলো ফলো করার মাধ্যমে আপনিও পাঠাও ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন, 

  1. সবার প্রথমে আপনাকে এখানে ক্লিক করতে হবে। 
  2. তারপর আপনাকে গুগল প্লে স্টোর থেকে পাঠাও অ্যাপস ডাউনলোড করতে হবে। 
  3. ডাউনলোড শেষে আপনাকে উক্ত অ্যাপটি ওপেন করতে হবে। 
  4. তারপর আপনার সামনে “Login with mobile number” এর একটি অপশন আসবে। 
  5. তো এবার আপনাকে সেই অপশনে ক্লিক করতে হবে। 
  6. এখন আপনাকে আপনার একটি সচল মোবাইল নাম্বার দিতে হবে। 
  7. তারপর “Next” বাটনে ক্লিক করবেন।

যখন আপনি উপরের নিয়ম গুলো ফলো করবেন। তারপর আপনার মোবাইলের মধ্যে একটি ০৬ সংখ্যার কোড নাম্বার আসবে।

যে কোডটির মাধ্যমে আপনার মোবাইল নাম্বার ভেরিফাই করতে হবে। আর যখন আপনি আপনার মোবাইল নাম্বার ভেরিফাই করবেন। তারপর আপনাকে নিচে দেখানো নিয়ম গুলো ফলো করতে হবে। যেমন,

  1. সবার শুরুতে আপনাকে আপনার একটি ছবি দিতে হবে।  
  2. এরপর আপনার নিজের নাম দিতে হবে। 
  3. তার ঠিক নিচের অপশনে আপনাকে একটি ইমেইল এড্রেস দিতে হবে। 
  4. তারপর আপনার জন্ম তারিখ দিতে হবে। 
  5. এবার আপনি আপনার জেন্ডার সিলেক্ট করে দিবেন। 

আর উপরোক্ত তথ্য গুলো দেওয়ার পর আপনাকে আরো বেশ কিছু অপশন Allow করে দিতে হবে। তারপর আপনি উক্ত অ্যাপস এর মূল ইন্টারফেসে প্রবেশ করতে পারবেন।

আর তখন আপনি আসলে পাঠাও এর কোন সেবা নিতে চান। সেটি আপনাকে সঠিক ভাবে সিলেক্ট করে দিতে হবে। মূলত এভাবেই আপনি পাঠাও অ্যাপস ব্যবহার করতে পাবেন। 

পাঠাও অ্যাপ ডাউনলোড করার লিংক

আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা আসলে পাঠাও অ্যাপস ডাউনলোড করার লিংক খুজে থাকে। আর আপনিও যদি তাদের মধ্যে একজন হয়ে থাকেন।

তাহলে আপনি খুব সহজে গুগল প্লে স্টোর থেকে পাঠাও অ্যাপস ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আর যদি আপনি গুগল প্লে স্টোর থেকে পাঠাও অ্যাপ ডাউনলোড করতে চান।

তাহলে এখানে ক্লিক করে উক্ত অ্যাপসটি ডাউনলোড করে নিন। 

পাঠাও ওয়েবসাইট লিংক

যদিওবা পাঠাও এর সকল কার্যক্রম গুলো অ্যাপস থেকে করা সম্ভব। তবে বিভিন্ন কারণে আমাদের পাঠাও এর ওয়েবসাইট লিংক এর প্রয়োজন হয়।

আর যখন আপনার পাঠাও এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করার প্রয়োজন হবে। তখন আপনি সরাসরি গুগল থেকে তাদের মূল সাইটে প্রবেশ করতে পারবেন।

অথবা আপনি চাইলে এখানে ক্লিক করেও তাদের ওয়েবসাইটে যেতে পারবেন। 

পাঠাও কোন দেশের কোম্পানি?

আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন। যারা আসলে জানতে চায় যে, পাঠাও কোন দেশের কোম্পানি। তো তাদের উদ্দেশ্যে বলবো, পাঠাও হলো একটি বাংলাদেশী কোম্পানি।

কারণ, পাঠাও এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হলেন, কেওসার মুনিরুল ইসলাম। তিনি একজন বাংলাদেশী উদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ী।

তার হাত ধরেই ২০১৫ সালে বাংলাদেশের ঢাকায় পাঠাও প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যে প্রতিষ্ঠান টি বর্তমানে বাংলাদেশের পাশাপাশি আরো অন্যান্য দেশে সার্ভিস দেওয়া শুরু করেছে।

যেমন, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, এবং ভিয়েতনামে পাঠাও সেবা প্রদান করে।

মূলত এটি একটি অনলাইন ডেলিভারি প্ল্যাটফর্ম। যা বিভিন্ন ধরনের পণ্য ও সেবা সরবরাহ করে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে খাদ্য, পণ্য, এবং মোটরবাইক রাইড ইত্যাদি।

পাঠাও বর্তমানে বাংলাদেশের বৃহত্তম অনলাইন ডেলিভারি কোম্পানি হিসেবে জায়গা করে নিতে পেরেছে।

পাঠাও এর মালিক কে?

পাঠাও লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হলেন, কেওসার মুনিরুল ইসলাম। তিনি একজন বাংলাদেশী উদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ী।

তবে তিনি ছাড়াও আরো অনেক ব্যক্তি পাঠাও এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে যুক্ত আছেন। আর তারা হলেন, 

  1. ফাহিম সালেহ, পাঠাও এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা
  2. হুসেন ইলিয়াস, পাঠাও এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা
  3. শিফাত আদনান, পাঠাও এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা

আর বর্তমান সময়ে পাঠাও এর বিনিয়োগকারী হিসেবে অনেকেই যুক্ত আছেন। যাদের নাম গুলো নিচের তালিকায় শেয়ার করা হলো। যেমন,

  1. ফান্ডস ইনভেস্টমেন্ট ক্যাপিটাল (FIC)
  2. কেম্পেন ইনভেস্টমেন্টস
  3. টাইগার গ্লোবাল ইনভেস্টমেন্টস
  4. টেমাসেক হল্ডিংস
  5. সোফোস ক্যাপিটাল
  6. স্কাই ভিউ ক্যাপিটাল

বর্তমান সময়ে পাঠাও এর মালিক কে এবং কারা পাঠাও এর সহ প্রতিষ্ঠা হিসেব আছেন। তাদের নাম গুলো উপরের তালিকায় শেয়ার করা হয়েছে।

এছাড়াও পাঠাও এর যেসব বিনিয়োগকারী আছেন। তাদের নাম গুলো উপরের তালিকায় উল্লেখ করা হয়েছে। 

পাঠাও কবে প্রতিষ্ঠা হয়েছে?

২০১৫ সালের মার্চ মাসে পাঠাও বাংলাদেশের ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পাঠাও প্রথমে একটি মোটর বাইক রাইডিং অ্যাপ্লিকেশন হিসাবে কাজ শুরু করেছিলো।

এরপর এটি খাদ্য সরবরাহ, পণ্য সরবরাহ, এবং অন্যান্য পরিষেবা গুলোর মাধ্যম্যে প্রসারিত হয়। পাঠাও বর্তমানে বাংলাদেশের বৃহত্তম অনলাইন ডেলিভারি কোম্পানি পরিচিত।

পাঠাও কুরিয়ার ডেলিভারি চার্জ কত?

পাঠাও কুরিয়ার ডেলিভারি চার্জ প্যাকেজ এর ওজন, দূরত্ব, এবং সময়ের উপর নির্ভর করে। সাধারণত, প্যাকেজ এর ওজন প্রতি কেজি তে প্রায় ৮০ টাকা চার্জ ধরা হয়।

তবে ২ কেজির উপরে হলে প্রতি কেজি তে ২৫ টাকা যুক্ত হয়। ঢাকার মধ্যে ডেলিভারি চার্জ সাধারণত ১০০ টাকা থেকে ২৫০ টাকার মধ্যে হয়।

ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ সাধারণত ২০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে হয়। তবে আপনি যদি তাদের আপডেট ডেলিভারি চার্জ সম্পর্কে জানতে চান।

তাহলে আপনাকে তাদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। 

পাঠাও কুরিয়ার কি হোম ডেলিভারি দেয়?

আপনারা অনেকেই জানতে চান যে, পাঠাও কুরিয়ার হোম ডেলিভারি দেয় কিনা। তো পাঠাও থেকে কিছু কিছু প্রোডাক্ট হোম ডেলিভারি দেয়।

যেমন, আপনি যদি খাবার অর্ডার করেন। তাহলে তারা আপনাকে সেই অর্ডার করা খাবার হোম ডেলিভারি দিবে। 

Pathao নিয়ে  আমাদের কিছুকথা 

প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাকে পাঠাও কি এবং কিভাবে পাঠাও ব্যবহার করবেন সে সম্পর্কে বলেছি।

তো আপনি যদি পাঠাও সম্পর্কে আরো কিছু জানতে চান, তাহলে নিচে কমেন্ট করবেন।

আর এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top