ডলার ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট | কিভাবে ডলার আয় করে বিকাশে পেমেন্ট নিতে হয়

বর্তমান বিশ্বে অনলাইন ইনকাম একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হিসাবে পরিণীত হতে যাচ্ছে। অনেকেই ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করে ভালো পরিমাণে টাকা উপার্জন করছেন। 

ডলার ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট | কিভাবে ডলার আয় করে বিকাশে পেমেন্ট নিতে হয়
ডলার ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট

এর মধ্যে একটি জনপ্রিয় উপায় হল অনলাইনে ডলার ইনকাম। 

এমন অনেক কাজ আছে যে কাজ করার পর খুব সহজেই অনলাইনের ডলার গুলা নিজের পকেটে নিয়ে নিচ্ছে বিকাশের মাধ্যমে।

ফ্রিতে ডলার ইনকাম সাইট আছে যেখানে ছোট ছোট কাজ করে ডলার একাউন্ট এর মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন।

ডলার ইনকাম করে অনেকেই বিকাশের মাধ্যমে বাংলাদেশে পেমেন্ট নিচ্ছেন। হ্যা আপনি সঠিক পড়েছেন।

এই আর্টিকেলে আমরা ডলার ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। 

আজকে আমি আলোচনা করব ডলার ইনকাম করার বিভিন্ন উপায় এবং বিকাশের মাধ্যমে ডলার পেমেন্ট নেওয়ার পদ্ধতি। 

তাহলে চলুন মূল আলোচনা থেকে জেনে নেওয়া যাক ডলার আয় বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া নিয়ে বিস্তারিত।

অনলাইন থেকে ডলার আয় করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া যায় কি?

হ্যাঁ, অনলাইন থেকে ডলার আয় করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া যায়।  অনলাইন থেকে ডলার আয় করার অনেক উপায় রয়েছে। 

এর মধ্যে কিছু উপায় হল ফ্রিল্যান্সিং, ব্লগিং, ইউটিউব, ফেসবুক ভিডিও এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ইত্যাদি। 

এই উপায়গুলোর মাধ্যমে আয় করা অর্থ সাধারণত ডলারে হয়ে থাকে। অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন যে, অনলাইন থেকে ডলার আয় করে কি বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া যায়? 

আপনি আরোও দেখতে পারেন…

উত্তর হল হ্যাঁ, অবশ্যই। বর্তমানে অনেক অনলাইন পেমেন্ট সেবা রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে অনলাইন থেকে ডলার আয় করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া যায়।

বিকাশ একটি জনপ্রিয় মোবাইল পেমেন্ট গেটওয়ে যা সহজেই ব্যাংকের সাথে বিকাশ একাউন্ট যুক্ত করে অনেক বড় বড় এমাউন্ট খুব সহজেই বিকাশে নিতে পারবেন।

কিভাবে ডলার ইনকাম করা যাবে?

Dollar income Bkash Payment নেওয়ার জন্য ডলার ইনকাম করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে।

কিছু উপায় তুলনামূলকভাবে সহজ এবং স্বল্প সময়ের মধ্যে আয় করা যায়, আবার কিছু উপায়ের জন্য ধৈর্য ও পরিশ্রমের প্রয়োজন হয়।

আমি আজকে মূলত বেশ কিছু জনপ্রিয় কাজ এর কথা বলব। যে কাজ গুলা করে আপনি অনলাইন থেকে Dollar আয় করতে পারবেন।

তবে আপনাকে বোঝতে হবে অনলাইনে অনেক উপায় আছে বা কাজ আছে যে কাজ করে ইন্টারনেত থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

সে সব কাজ এর মধ্যে নিচের গুলা নিয়ে কম বেশী সবাই জানে কিন্তু বিস্তারিত জানে না।

  • ফ্রিল্যান্সিং করে: ফ্রিল্যান্সিং হল একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার দক্ষতা দিয়ে কাজ করে ডলার ইনকাম করতে পারেন। আপনি যদি কোনো বিষয়ে দক্ষ হন, তাহলে আপনি সেই বিষয়ে অনলাইনে কাজ করে ডলার আয় করতে পারবেন।
  • ব্লগিং করে : ব্লগিং হল একটি অনলাইন লেখা পাবলিশ প্ল্যাটফর্ম। এখানে আপনি যদি একটি জনপ্রিয় নিস বা বিষয়ে একটি ব্লগ তৈরি করতে পারেন এবং সেই বিষয়ে ভালো মানের কন্টেন্ট তৈরি করতে পারেন, তাহলে আপনি আপনার ব্লগ থেকে ডলার আয় করতে পারবেন।
  • ইউটিউবিং করে : ইউটিউব হল একটি জনপ্রিয় ভিডিও-শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। আপনি যদি একটি আকর্ষণীয় এবং তথ্যপূর্ণ ভিডিও তৈরি করতে পারেন, তাহলে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল থেকে ডলার আয় করতে পারবেন।
  • ফেসবুক ভিডিও থেকে: ফেসবুক হল একটি জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। আপনি যদি একটি আকর্ষণীয় এবং তথ্যপূর্ণ ভিডিও তৈরি করতে পারেন, তাহলে আপনি আপনার ফেসবুক পেজ থেকে ডলার আয় করতে পারবেন।
  • মোবাইল অ্যাপ থেকে: বর্তমানে অনেক  মোবাইল অ্যাপ রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে ডলার ইনকাম করা যায়। 
  • পিটিসি সাইট থেকে: পিটিসি সাইট হল এমন একটি সাইট যেখানে Add দেখে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। মানে ভিডিও দেখা, বিজ্ঞাপন দেখা, এবং অন্যান্য কাজ করে ডলার আয় করতে পারবেন।

কি কি উপায়ে অনলাইন থেকে ডলার ইনকাম করা যাবে তার পয়েন্ট আকারে আমি উপরে বলেছি।

তবে বলে রাখি যে,  উপরের অনলাইন কাজ ছাড়াও আরোও অনেক অনলাইন কাজ আছে যা থেকে আপনি ডলার আয় করতে পারবেন।

কিন্তু এবার আপনাকে বিস্তারিতভাবে জানাব আসলে এই কাজ গুলা কোথায় করব, কিভাবে অনলাইনে কাজ পাব এবং কিভাবে ডলার বিকাশে পেমেন্ট দিবে

ফ্রিল্যান্সিং করে ডলার ইনকাম করার উপায়

অনলাইন থেকে ডলার ইনকাম করার কথা আসলে আমি প্রথমে বলব ফ্রিল্যান্সিং করে ডলার ইনকাম এর কথা। 

কেননা বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং করে আনাচে কোনাচে অনলাইনে কাজ করে প্রচুর টাকা আয় করতেছে। 

যা প্রথমে ডলার আয় করে এবং তার পর টাকাতে করা যায়। তো আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে চান।

তাহলে সবার আগে আপনাকে জানতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং কি বা ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলা কি কি।

চলুন প্রথনে জেনে নেয় ফ্রিল্যান্সিং কি বা ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝেন? (What is freelancing) ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কি কি লাগবে।

ফ্রিল্যান্সিং কি (What is freelancing in bengali )

ফ্রিল্যান্সিং হলো এমন একটি পেশার কাজ যেখানে একজন ব্যক্তি তার নিজের দক্ষতা বা জ্ঞান এর ব্যবহার করে অনলাইনে কাজ করে ডলার ইনকাম করে ।

আর এই কাজগুলি সাধারণত ইন্টারনেটের মাধ্যমে করা হয়, তাই একজন ফ্রিল্যান্সার যেকোনো জায়গা থেকে কাজ করতে পারে।

আপনার প্রশ্ন থাকতে তাহলে ফ্রিল্যান্সার কাকে বলে?

ফ্রিল্যান্সার হলো একজন ব্যক্তি যিনি ফ্রিল্যান্সিং (অনলাইন কাজ) করে টাকা আয় বা অনলাইন থেকে ডলার ইনকাম করে।

হোক সেটা কোন ফ্রিলান্সিং আইটি ফার্ম বা একা একা অনলাইনে কাজ করে আয় করা। ফ্রিল্যান্সাররা সাধারণত তাদের নিজের সময় এবং কাজের সময়সূচী নির্ধারণ করতে পারে।

তারা তাদের কাজের জন্য তাদের নিজস্ব দামও নির্ধারণ করতে পারে।

[অনলাইন কাজ নোট; অনলাইনের সকল কাজ কে ফ্রিলান্সিং বলে না। এমন অনেক ইললিগাল কাজ আছে যা থেকে আয় করা যায়। তবে সেগুলা ফ্রিলান্সিং বলে না।]

ফিল্যান্সিং এর কাজ কি কি?

আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা অনুযায়ী আপনি যেকোনো ধরনের ফিল্যান্সিং কাজ করতে পারেন। আপনি যদি কোনো বিষয়ে দক্ষ হন, তাহলে আপনি সেই বিষয়ে ফিল্যান্সিং আয় করতে পারবেন ।

ফিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনি আপনার নিজের সময় এবং কাজের পরিবেশ বেছে নিতে পারবেন। আপনি যেকোনো সময় যেকোনো জায়গা থেকে ফিল্যান্সিং কাজ করতে পারবেন যদি ইন্টারনেট থাকে।

ফিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনি বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে কাজ করতে পারবেন। আপনি যেকোনো দেশের গ্রাহকের জন্য কাজ করতে পারবেন।

ফিল্যান্সিং এ বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন। কিছু জনপ্রিয় ফিল্যান্সিং কাজের মধ্যে রয়েছে:

  • গ্রাফিক্স ডিজাইন: লোগো ডিজাইন, পোস্টার ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইন ইত্যাদি।
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: ওয়েবসাইট তৈরি, ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি ইত্যাদি।
  • কনটেন্ট রাইটিং: ব্লগ পোস্ট লেখা, আর্টিকেল লেখা, রিভিউ লেখা ইত্যাদি।
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং: সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট পরিচালনা, সোশ্যাল মিডিয়া কন্টেন্ট তৈরি ইত্যাদি।
  • ট্রানস্লেশন: ভাষা অনুবাদ করা।
  • ডেটা এন্ট্রি: ডেটা সংগ্রহ করা, ডেটা এন্ট্রি করা ইত্যাদি।
  • গ্রাহক সেবা: গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ করা, গ্রাহকদের সমস্যা সমাধান করা ইত্যাদি।

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আয় করতে চান, তাহলে আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা অনুযায়ী একটি ফিল্যান্সিং কাজ শিখতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং করে ডলার ইনকাম করার জন্য কি কি লাগবে?

ফ্রিল্যান্সিং করে ডলার ইনকাম করার জন্য আপনাকে কিছু বিষয়ের দিকে নজর দিতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে:

  • দক্ষতা বা জ্ঞান: ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনি আপনার দক্ষতা বা জ্ঞান বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করবেন। তাই আপনার অবশ্যই কোনো একটি বিষয়ে দক্ষতা বা জ্ঞান থাকতে হবে।
  • ইন্টারনেট সংযোগ: ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনি অনলাইনে কাজ করবেন। তাই আপনার অবশ্যই একটি ভালো ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে।
  • কম্পিউটার বা স্মার্টফোন: ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য আপনাকে একটি কম্পিউটার বা স্মার্টফোন ব্যবহার করতে হবে।
  • সময়: ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনি আপনার নিজের সময় মতো কাজ করতে পারবেন। তবে, আপনাকে অবশ্যই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে হবে।

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখা যাবে?

অনেকেই জানতে চায় যে আমি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখবো? তাদের জন্য বলবো আজকের এই ইন্টারনেটের যুগে আপনি অনলাইনে অনেক কিছু শিখতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখতে বিভিন্ন উপায় রয়েছে। কিছু জনপ্রিয় উপায় হল:

  • ইউটিউব থেকে ভিডিও দেখে শিখুন।
  • অনলাইন কোর্স করে শিখুন।
  • অফলাইনে কোর্স করে শিখুন।
  • অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের কাছ থেকে শিখুন।

ইউটিউব থেকে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখুন

ইউটিউব থেকে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখার জন্য অনেক ভালো ভিডিও রয়েছে। আপনি আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা অনুযায়ী ভিডিও খুঁজে বের করে দেখে শিখতে পারেন।

অনলাইন কোর্স করে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখুন

অনলাইনে অনেক ভালো ভালো ফ্রিল্যান্সিং কোর্স রয়েছে। আপনি আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা অনুযায়ী কোর্স নির্বাচন করে শিখতে পারেন।

অফলাইনে কোর্স করে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখুন

আপনি যদি অনলাইনে কোর্স করতে না চান, তাহলে আপনি অফলাইনে কোর্স করেও ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখতে পারেন।

অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের কাছ থেকে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখুন

অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের কাছ থেকেও আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখতে পারেন। আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের কাছ থেকে পরামর্শ এবং টিপস নিতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং করে ডলার ইনকাম করার জন্য কিভাবে শুরু করবেন?

ফ্রিল্যান্সিং করে ডলার ইনকাম করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। 

তারপর, আপনি আপনার দক্ষতা বা জ্ঞান অনুযায়ী একটি গিগ তৈরি করতে হবে। আপনার গিগটি আকর্ষণীয় এবং তথ্যপূর্ণ হতে হবে যাতে অন্যরা আপনার গিগটি কিনতে আগ্রহী হয়। 

আপনার গিগটি বিক্রি হলে আপনি আপনার দক্ষতা বা জ্ঞান বিনিময়ে ডলার আয় করতে পারবেন

আচ্ছা ফ্রিলান্সিং গিগ মানে কি ? বোঝতে পাড়ছেন না ? চলুন জেনে নেই Gig কাকে বলে বা গিগ কি

ফ্রিলান্সিং গিগ হল একটি নির্দিষ্ট কাজ এর বিবরণ। একজন ফ্রিল্যান্সার তার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার বিনিময়ে একটি নির্দিষ্ট মূল্যে গিগ করে করে।

মানে কি কাজ করবেন, কত দিন লাগবে, কি কি প্রদান করবে এবং কত ডলার কাজের বিনিময়ে নিবেন।

ফ্রিলান্সিং গিগগুলি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে, যেমন লেখার কাজ, ডিজাইন কাজ, প্রোগ্রামিং কাজ, বা কোনও অন্যান্য ধরনের কাজ যা একজন ব্যক্তি দক্ষতার সাথে করতে পারে।

ফ্রিল্যান্সিং করে ডলার ইনকাম করার জন্য কি কি টিপস জানা জরুরি?

ফ্রিল্যান্সিং করে ডলার ইনকাম করার জন্য আপনার বেশ কিছু টিপস জানা জরুরি। এর মধ্যে রয়েছে:

  • আপনার দক্ষতা বা জ্ঞানকে কাজে লাগান: আপনি যে বিষয়ে দক্ষ বা জ্ঞানী সেই বিষয়ে কাজ করুন।
  • আপনার গিগটি আকর্ষণীয় এবং তথ্যপূর্ণ তৈরি করুন: আপনার গিগটি এমনভাবে তৈরি করুন যাতে অন্যরা আপনার গিগটি দেখে কাজ দিতে আগ্রহী হয়।
  • আপনার কাজের মান সুন্দর করুন: আপনার কাজের মান ভালো হলে গ্রাহকরা আপনার কাছ থেকে আবারও কাজ করবেন।
  • গ্রাহকের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখুন: গ্রাহকের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখলে তারা আপনার কাছ থেকে আবারও কাজ করবেন।

ফ্রিল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় উপায় যেখানে আপনি আপনার দক্ষতা বা জ্ঞান দিয়ে কাজ করে ডলার ইনকাম করতে পারেন। 

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে ডলার ইনকাম করতে চান, তাহলে উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো অনুসরণ করে আপনি শুরু করতে পারেন।

ব্লগিং করে করে ডলার আয়

ব্লগিং করে ডলার ইনকাম করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি জনপ্রিয় বিষয়ে একটি ব্লগ তৈরি করতে হবে। 

আপনার ব্লগের বিষয়টি এমন হতে হবে যাতে মানুষের আগ্রহ থাকে পড়ার জন্য।  আপনার ব্লগে ভালো মানের কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে যাতে মানুষ আপনার ব্লগ পড়তে আগ্রহী হয়। 

আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন স্থাপন করে আপনি ডলার আয় করতে পারবেন।

ব্লগিং মানে কি? What is blogging in bengali

ব্লগিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে একজন ব্যক্তি তার ব্যক্তিগত ধারণা, মতামত, বা অভিজ্ঞতা সম্পর্কে একটি ওয়েবসাইটে পোস্ট করে।

শুধু মাত্র ব্যাক্তিগত লেখা নই তার সাথে বিভিন্ন শিক্ষামূলক সহ বিভিন্ন তথ্যমূলক লেখা ব্লগিং এর দ্বারা প্রকাশ করা হয়।

এই পোস্টগুলিকে ব্লগ পোস্ট বলা হয়। ব্লগগুলি সাধারণত নিয়মিত আপডেট করা হয় এবং পাঠকরা তাদের মন্তব্য করতে পারে

কাদের ব্লগার বলে

যে ব্যক্তি একটি ব্লগে নিয়মিত পোস্ট করে তাকে ব্লগার বলা হয়। ব্লগাররা সাধারণত তাদের ব্যক্তিগত ধারণা, মতামত, বা অভিজ্ঞতা সম্পর্কে পোস্ট করে। 

তারা তাদের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতাও ব্লগের মাধ্যমে শেয়ার করে। ব্লগারদের বিভিন্ন ধরন রয়েছে।  কিছু ব্লগার ব্যক্তিগত ব্লগার, যারা তাদের ব্যক্তিগত জীবন এবং অভিজ্ঞতা সম্পর্কে লেখা-লেখি করে। 

আপনার জন্য আরোও আছে…

আরোও অন্যান্য প্রফেশনাল ব্লগার আছেন, যারা একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে ভাল জানেন তা নিয়ে ব্লগ পোষ্ট তৈরি করে।

তাহলে চলুন, জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ব্লগিং করে আয় যায় আর তার জন্য কি কি লাগবে বা কি করতে হবে।

ব্লগিং করার জন্য কি কি লাগবে?

ব্লগিং শুরু করার জন্য কি কি লাগবে এখান থেকে আপনি জানতে পারবেন। ব্লগিং শুরু করার জন্য আপনাকে নিম্নলিখিত জিনিসগুলির প্রয়োজন হবে:

  • একটি ডোমেইন নাম: আপনার ব্লগের জন্য একটি ডমেইন নাম যা লোকেরা মনে রাখতে পারবে। যাতে অনলাইনে আপনার ব্লগসাইট খুজে পাবেন।
  • একটি হোস্টিং প্যাকেজ: আপনার ব্লগের জন্য একটি সার্ভারে স্থান।
  • একটি ব্লগ প্ল্যাটফর্ম: আপনার ব্লগের জন্য একটি বিষয়বস্তু ব্যবস্থাপনা সিস্টেম।
  • থিম এবং প্লাগইন: আপনার ব্লগের ডিজাইন কেমন হবে তার জন্য থিম এবং প্লাগিন লাগবে।
  • ব্লগের বিষয়বস্তু: আপনার ব্লগের জন্য কি বিষয় নিয়ে লিখবেন, ছবি, ভিডিও, এবং অন্যান্য মিডিয়া ঠিক করে নেওয়া।

কিভাবে ব্লগিং করে আয় করা যায়

ব্লগিং করে ডলার ইনকাম করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি ব্লগ তৈরি করতে হবে। একটি ব্লগ তৈরি করার জন্য আপনাকে একটি হোস্টিং প্রোভাইডার থেকে একটি হোস্টিং কিনতে পারেন।

ডোমাইন হোস্টিং কিনে আপনি আপনার পছন্দমত একটি ওয়ার্ডপ্রেস থিম ইনস্টল করে আপনার ব্লগ তৈরি করতে পারেন।

অথবা গুগলের Bloger.com থেকে ব্লগিং করতে পারেন শুধু মাত্র একটি ডোমাইন কিনে। ব্লগ তৈরি করার পর আপনাকে আপনার সেই ব্লগে নিয়মিত লেখা-লেখি পোস্ট করতে হবে।

আপনার পোস্টগুলি এমন বিষয়ের উপর হতে হবে যা মানুষ গুগলে খুজে এবং দরকারি। 

আপনার পোস্টগুলি আকর্ষণীয় এবং তথ্যপূর্ণ হওয়া উচিত যাতে আপনার ব্লগের ভিজিটরা আপনার ব্লগে আবার ফিরে আসে।

  • গুগল এডসেন্স: গুগল এডসেন্স হল একটি বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্ম যা আপনাকে আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য ডলার দিবে। যখন কেউ আপনার ব্লগের বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে, তখন আপনি সেই বিজ্ঞাপনের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ডলার পাবেন।
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে আপনি অন্য কারো পণ্য আপনার ব্লগে প্রচার করে কমিশন পাবেন। যখন কেউ আপনার লিঙ্ক থেকে পণ্য কিনবে, তখন আপনি সেই বিক্রয়ের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পান।
  • অন্যান্য এড ; গুগল এডসেন্সে ছাড়াও আরো অনেক এড নেটওয়ার্ক আছে যেখান থেকে এড দিয়ে আপনার ব্লগসাইট থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

ব্লগিং করে ব্লগ থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। আপনার ব্লগ থেকে প্রথম দিকে খুব বেশি ইনকাম হবে না। 

তবে আপনি যদি নিয়মিত পোস্ট করতে থাকেন এবং আপনার ব্লগে নিয়মিত ভিজিটর আনতে পারেন, তাহলে আপনি ব্লগ থেকে একটি ভালো পরিমাণ আয় করতে পারবেন।

ইউটিউবিং করে ডলার ইনকাম

ইউটিউবিং মানে হল ইউটিউবে ভিডিও তৈরি, আপলোড এবং শেয়ার করা। 

ইউটিউব একটি জনপ্রিয় ভিডিও-শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম যেখানে ব্যবহারকারীরা বিভিন্ন ধরণের ভিডিও তৈরি করতে পারে, যেমন টিউটোরিয়াল, মজার ভিডিও, ব্লগ পোস্ট, এবং আরও অনেক কিছু।

ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে হবে। একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে, আপনার একটি Google অ্যাকাউন্ট প্রয়োজন। 

Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পরে, আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে পারবেন।

আপনার ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করার পরে, আপনাকে আপনার চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করতে হবে। 

আপনার ভিডিওগুলি আকর্ষণীয় এবং তথ্যপূর্ণ হওয়া উচিত যাতে লোকেরা সেগুলি দেখতে চায়।

আপনার ভিডিওগুলিতে প্রচুর ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার থাকলে, আপনি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন। 

ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য দুটি প্রধান উপায় রয়েছে:

  • গুগল এডসেন্স: গুগল এডসেন্স হল একটি বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্ম যা আপনাকে আপনার ভিডিওগুলিতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে অর্থ উপার্জন করতে দেয়। যখন কেউ আপনার ভিডিওতে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে, তখন আপনি সেই বিজ্ঞাপনের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পান।
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে আপনি অন্য কারো পণ্য আপনার ভিডিওগুলিতে প্রচার করে কমিশন উপার্জন করেন। যখন কেউ আপনার লিঙ্ক থেকে পণ্য কিনার পর সেই বিক্রয়ের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পান।

ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। আপনার চ্যানেলে প্রথম দিকে খুব বেশি ইনকাম হবে না। 

তবে আপনি যদি নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে থাকেন এবং তাহলে আপনি ইউটিউব থেকে একটি ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন।

ফেসবুক ভিডিও থেকে ডলার ইনকাম

ফেসবুক একটি জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যেখানে ভিডিও দেখার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে।

ফেসবুক ভিডিও থেকে টাকা ইনকাম করার বেশ কিছু উপায় রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল ফেসবুক থেকে পন্য বিক্রির রিভিউ করে এবং স্পনসরশিপ করে।

এছাড়াও, ফেসবুক ভিডিও থেকে মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে টাকা আয় করা যায়। ফেসবুক ভিডিও মনিটাইজেশন করে ইনকাম করার উপায়

ফেসবুক ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দিয়ে ডলার ইনকাম করা যায়। ফেসবুক মনিটাইজেশন হল একটি বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্ম যা ফেসবুক ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখাতে সাহায্য করে। 

ফেসবুক মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে আপনার ভিডিওতে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন দেখানো যাবে। 

আর এই বিজ্ঞাপনগুলা ফেসবুক এর মাধ্যমে প্রদান করে থাকে। তবে ফেসবুকে মনিটাইজেশন থেকে আয় করার বেশ কিছু নিয়ম আছে ।

নিয়ম গুলা সম্পর্কে জানতে আপনি এই আর্টিকেল থেকে দেখে নিতে পারেন।

ফেসবুকে  স্পনসরশিপ করে আয় করার উপায়

ফেসবুক ভিডিওতে বিভিন্ন পণ্য স্পনসরশিপ ভিডিও করে ক্রয় করার জন্য বলা বা এড দেওয়া কে স্পনসরশিপ বলে । 

তবে তার আগে আপনার বড় একটি পেজ বা আইডি থাকতে হবে যেখান আপনার অনেক অনেক ফলোয়ার আছে।

ফেসবুক ভিডিওতে পণ্য প্রচার করার জন্য বিভিন্ন কোম্পানি থেকে প্রস্তাব আসতে পারে। 

আপনি যদি কোনও কোম্পানির প্রস্তাব গ্রহণ করেন তবে তাদের পণ্য বা কোন তথ্য সম্পর্কে একটি ভিডিও তৈরি করে ফেসবুকে আপলোড করতে হবে। 

ভিডিওতে পণ্য বা কোন তথ্য এর সুবিধা এবং অসুবিধাগুলি উল্লেখ করতে হবে। 

ভিডিওটিতে কোম্পানির ওয়েবসাইট বা লিংক যুক্ত করতে হবে যাতে আপনার ভিউয়ার আপবার শেয়ার করা ভিডিও সম্পর্কে আরও জানতে পারেন।

মোবাইল অ্যাপ থেকে ডলার আয়

বর্তমানে মোবাইল অ্যাপগুলি আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। 

আমরা আমাদের দৈনন্দিন কাজগুলি করতে, বিনোদন পেতে এবং তথ্য পেতে মোবাইল অ্যাপগুলি ব্যবহার করি।

মোবাইল অ্যাপগুলি থেকে ডলার ইনকাম করাও একটি জনপ্রিয় উপায় হয়ে উঠেছে।

  1. Shopkick: এই অ্যাপটি ব্যবহারকারীদের অনলাইনে কেনাকাটা, ভিডিও দেখা, এবং অন্যান্য কাজগুলি সম্পূর্ণ করে পয়েন্ট উপার্জন করতে দেয়। এই পয়েন্টগুলি ক্যাশ, ক্রেডিট, এবং অন্যান্য পুরস্কারের জন্য করা যেতে পারে।
  2. Rakuten: এই অ্যাপটি ব্যবহারকারীদের অনলাইনে কেনাকাটা করার সময় টাকা সঞ্চয় করতে সাহায্য করে। অ্যাপটি ব্যবহারকারীদের কেনাকাটা করার সময় ক্যাশব্যাক এবং অন্যান্য ছাড়গুলি খুঁজে পেতে সহায়তা করে।
  3. Ibotta: এই অ্যাপটি ব্যবহারকারীদের অনলাইনে এবং অফলাইনে কেনাকাটা করার সময় অর্থ সঞ্চয় করতে সাহায্য করে। অ্যাপটি ব্যবহারকারীদের কেনাকাটা করার সময় ক্যাশব্যাক এবং অন্যান্য ছাড়গুলি খুঁজে পেতে সহায়তা করে।
  4. Receipt Hog: এই অ্যাপটি ব্যবহারকারীদের তাদের কেনাকাটার রসিদ আপলোড করে পয়েন্ট আয় করতে দেয়। এই পয়েন্টগুলি ক্যাশ, ক্রেডিট, এবং অন্যান্য পুরস্কারের জন্য ব্যবহার করা যায়।
  5. Foap: এই অ্যাপটি ব্যবহারকারীদের তাদের ফটো বিক্রি করে টাকা আয় করতে দেয়। অ্যাপটি ব্যবহারকারীদের তাদের ফটো বিভিন্ন কোম্পানি এবং ব্যক্তিদের কাছে বিক্রি করতে সাহায্য করে।
  6. Shutterstock: এই অ্যাপটি ব্যবহারকারীদের তাদের ভিডিও এবং ছবি বিক্রি করে ডলার আয় করতে দেয়। অ্যাপটি ব্যবহারকারীদের তাদের ভিডিও এবং ছবি বিভিন্ন কোম্পানি এবং ব্যক্তিদের কাছে বিক্রি করতে সাহায্য করে।

এই অ্যাপগুলি থেকে ডলার আয় করার জন্য, আপনাকে প্রথমে অ্যাপগুলা থেকে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।

একবার আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে গেলে, আপনি অ্যাপের মাধ্যমে কাজগুলি সম্পূর্ণ করে ডলার ইনকাম করতে পারবেন।

পিটিসি সাইট থেকে ডলার ইনকাম করার উপায়

পিটিসি সাইট হল এমন একটি ওয়েবসাইট যা মানুষকে বিজ্ঞাপন ক্লিক করে টাকা আয় করতে দেয়।

পিটিসি হল “Paid to Click” এর সংক্ষিপ্ত রূপ। পিটিসি সাইটগুলি সাধারণত বিভিন্ন ধরণের বিজ্ঞাপন দেখায়, যেমন লিঙ্ক বিজ্ঞাপন, ভিডিও বিজ্ঞাপন, এবং পপ-আপ বিজ্ঞাপন।

পিটিসি সাইট থেকে ডলার ইনকাম করার জন্য, আপনাকে প্রথমে একটি পিটিসি সাইটে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। 

একবার আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে গেলে, আপনি সাইটে দেখানো বিজ্ঞাপনগুলি ক্লিক করে টাকা আয় করতে পারবেন।

আপনি আরোও পড়তে পারেন…

পিটিসি সাইটগুলির বিভিন্ন নিয়ম এবং শর্ত রয়েছে। কিছু সাইট প্রতিটি বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ডলার প্রদান করে। 

এবং কিছু অন্য সাইটগুলি ইউজারদের  প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বিজ্ঞাপন ক্লিক করতে দেয়।

কিছু জনপ্রিয় পিটিসি সাইট 

  • Neobux: Neobux হল একটি জনপ্রিয় পিটিসি সাইট যা ইউজারদের বিজ্ঞাপন ক্লিক করে, সার্ভে পূরণ করে, এবং অন্যান্য কাজগুলি সম্পূর্ণ করে ডলার ইনকাম করতে দেয়।
  • ClixSense: ClixSense হল আরেকটি জনপ্রিয় পিটিসি সাইট যা ইউজারদের বিজ্ঞাপন ক্লিক করে, সার্ভে পূরণ করে, এবং অন্যান্য কাজগুলি সম্পূর্ণ করে ডলার ইনকাম করতে দেয়।
  • ySense: ySense হল একটি পিটিসি সাইট যা ইউজারদের বিজ্ঞাপন ক্লিক করে, সার্ভে পূরণ করে, এবং অন্যান্য কাজগুলি সম্পূর্ণ করে ইনকাম করার সুযোগ করে দেয়।
  • GPTPlanet: GPTPlanet হল একটি পিটিসি সাইট যা ইউজারদের বিজ্ঞাপন ক্লিক করে, সার্ভে পূরণ করে, এবং অন্যান্য কাজগুলি করে Dollar ইনকাম করা যাবে।
  • AdBTC: AdBTC হল একটি পিটিসি সাইট যা ইউজারদের বিজ্ঞাপন ক্লিক করে, সার্ভে পূরণ করে, এবং অন্যান্য কাজগুলি সম্পূর্ণ করে ডলার আয় করার সাহায্য করবে।

পিটিসি সাইট থেকে ফ্রিতে ডলার ইনকাম করতে পারবেন। তবে, এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে এটি একটি সহজ কাজ নয়।

আপনি যদি PTC সাইট থেকে ডলার ইনকাম করতে চান, তাহলে আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে এবং উপরের সাইট থেকে কাজ করতে হবে।

ডলার ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট নেওয়ার উপায়

এতক্ষন আপনি জানতে পারলেন কিভাবে অনলাইন থেকে ডলার ইনকাম করতে পারবেন। এখন আপনি জানতে পারবেন ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট কিভাবে নিবেন। 

মানে ডলার আয় করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার উপায় নিয়ে বলব। আমরা জানি ব্লগিং, ফেসবুক, এডসেন্স এবং PTC সাইটগুলা সরাসরি বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া যায়না।

কেননা তারা ডলার পেমেন্ট করে আর বিকাশ এখনো ডলার পেমেন্ট নিতে পারে না। তার জন্য আপনাকে Payoneer অথবা ব্যাংকে পেমেন্ট নিতে হবে।

আর তার পর আপনি আপনার বিকাশ একাউন্ট Payoneer এবং ব্যাংক এর সাথে যুক্ত করে ডলার ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন।

ডলার ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট নিয়ে আমাদের শেষ কথা

এই আর্টিকেলে, আমি ডলার ইনকাম করার বিভিন্ন উপায় এবং ডলার ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করেছি। 

আমি আশা করি এই তথ্যগুলি আপনাকে ডলার আয় করে বিকাশে পেমেন্ট নিয়ে সাহায্য করবে।

আপনি যদি পিটিসি সাইট, ফ্রিল্যান্সিং, বা অন্যান্য অনলাইন কাজের মাধ্যমে ডলার আয় করতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই ভাল কোন সাইট বা অ্যাপ এ কাজ করতে পারবেন।

আর সেই ডলার গুলা আপনার বিকাশ একাউন্টে পেমেন্ট নিয়ে গার্লফ্রেন্ড নিয়ে ঘুড়তে যেতে পারবেন।

আমাদের বাংলা আইটি ব্লগ ভিজিট করার জন্য ধন্যবাদ আর নিয়মিত নতুন নতুন আর্টিকেল পড়তে আমাদের ব্লগসাইট ভিসিট করুন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top